মিশর ও প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়,বিশ্বযুদ্ধ সম্পর্কে হাদীসের ভবিষ্যৎ বাণী।
* হযরত আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, শেষ যমানায় পুরো পৃথিবী ব্যাপী একটি যুদ্ধ হবে। এটা হবে দুইটি বড় যুদ্ধের পর তৃতীয় যুদ্ধ এবং এই যুদ্ধে অনেক মানুষ ধ্বংস হবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যে ব্যাক্তি আগুন জ্বালিয়ে দিবে সেই হবে মহান নেতা।

হিজরী ১৩ শতাব্দীর কয়েক দশক পর গ্রীক রাজা সমগ্র বিশ্বের বিপক্ষে যুদ্ধ করবেন এবং আল্লাহ তায়ালা তাকে যুদ্ধের নির্দেশ দিবেন। এর দুই দশক পর জার্মান ভূমি থেকে বিড়ালের নামের সাথে মিল রয়েছে এরকম একজনের (হিটলার)
আবির্ভাব হবে। সে রোমানদের বিপক্ষে চাবুক নিয়ে হাজির হবে এবং লোকজনের নির্যাতন করা শুরু করবে এবং পুরো পৃথিবী নিয়ন্ত্রণ করতে চাইবে। সে সমগ্র বিশ্বের বিপক্ষে যুদ্ধ শুরু করবে, এমনকি উষ্ণ অঞ্চল (আফ্রিকার সাহারা মরু) ও শীতল (রাশিয়ার সাইবেরিয়া) অঞ্চলেও যুদ্ধ করবে। সে যখন যুদ্ধক্ষেত্রকে আগুন দ্বারা পরিপূর্ণ করবেন, আর তখনই সে আল্লাহ তায়ালার শাস্তির মুখোমুখি হবে, সে রাশিয়ান গুপ্ত ঘাতক দ্বারা খুন হবে। তারপর হিজরী ১৩ শতাব্দীর সাথে আরো পাঁচ, ছয়, সাত, আট দশক গণনা করার পর মিশরে একজন ব্যক্তি (জামাল আবদেন নাসের)
আসবে, যাকে আরবরা সুচ্চাউল আরব বা, আরবের সাহসী ব্যাক্তি বলে ভূষিত করবে এবং যাকে "নাসের" বলা হবে। আল্লাহ তায়ালা তাকে দুই বার অবজ্ঞা করবেন, একবার যুদ্ধে তারপর আবার। "নাসের " কখনো বিজয়ের দেখা পাবে না। তখন সমস্ত ক্ষমতার মালিক আল্লাহ তায়ালা একজন কালো ব্যাক্তি (আনোয়ার সাদাত)
কে পাঠাবেন, যার পিতা তার তুলনায় উজ্জ্বল বর্নের। আরব ও মিশরের নেতা মসজিদুল আকসা ছিনতাই কারীর সাথে একটি চুক্তি করবেন। তারপর ইরাকে একজন নিষ্ঠুর শাসকের আবির্ভাব হবে, যে দামেস্কের নিকটবর্তী এলাকায় থাকবে, তার চোখে সামান্য আঘাতের চিহ্ন থাকবে, সেই হল সুফিয়ানী। সে তার শত্রুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে, পুরো পৃথিবী থেকে তার জন্য লোকজন একত্রিত হবে, কারণ তার সাথে আগে প্রতারণা করা হয়েছিল। সুফিয়ানীর জন্য ইসলাম ছাড়া এরচেয়ে ভালো কিছু থাকবে না, তার মধ্যে খারাপ ভালো দুটি জিনিসই থাকবে, যদিও সে মাহদীর সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করবে। তারপর হিজরী ১৪ শতাব্দীর সাথে দুই বা, তিন দশক গণনা করবে, ঐ সময় মাহদীর আবির্ভাব হবে। সে পুরো পৃথিবীর সকলের বিরুদ্ধে, যারা বিপথগামী হয়ে গেছে (খ্রিস্টানরা) এবং যারা আল্লাহ্র ক্রোধের পাত্র (ইহুদীরা) এবং তাদের সাথে ব্যভিচার ও প্রতারণার রানী (আমরিকা)
যার পুরো পৃথিবীকে অবিশ্বাসী ও দ্বিধা বিভক্ত করতে চেষ্টা করে, তারা ইসরা ও মিরাজের ভূমি (ফিলিস্তিন) পর্বতের নিকটে আসবে। তখন ইহুদীরা পৃথিবীতে ভালো অবস্থানে থাকবে, তারা বাইতুল মোকাদ্দাস ও পবিত্র (জেরুজালেম) শহর শাসন করবে। তারা সমুদ্র ও আকাশ পথে তীব্র শীতল অঞ্চল (সাইবেরিয়া) ও তীব্র উষ্ণ অঞ্চল (সাহারা) ছাড়া সবাই তার (মাহদীর) বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে আসবে। মাহদী দেখবে পুরো পৃথিবী তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে এবং সে একই সাথে আল্লাহ্র পরিকল্পনাও দেখবে, যা কাফেরদের ষড়যন্ত্রের তুলনায় অনেক শক্তিশালী। সে দেখবে আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীর শাসন ক্ষমতা তার দিকে ফিরিয়ে দিচ্ছেন। এবং পৃথিবীটা হল একটা গাছের মত, যার মূলে রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। তিনি সকল অবিশ্বাসী জাতিকে কঠিন দুর্যোগে নিক্ষেপ করবেন এবং তাদেরকে শাস্তি দিবেন। কাফেরদের ভূমি, সমুদ্র ও আকাশ পথকে জ্বালিয়ে দিবেন। অবিশ্বাসী জাতির জন্য আকাশ থেকে ক্ষতিকর বৃষ্টি নিক্ষেপ করা হবে এবং আল্লাহ তায়ালা অবিশ্বাসী জাতিদের কে ধ্বংস করে দিবেন।
*দূর্নীতি (অর্থাৎ জামাল আবেদন নাসের ও
আনোয়ার সাদাতের জুলুম, অত্যাচার)
দেখা দিবে, তারপর আবার দূর্নীতি (অর্থাৎ হোসনি মোবারকের জুলুম, অত্যাচার)
দেখা দিবে, একপর্যায়ে সে মানুষের উপর তরবারি দিয়ে হামলা করতে উৎসাহিত করবে। তারপর আবারো দূর্নীতি (অর্থাৎ আব্দুল ফাত্তাহ আল সিসি এর জুলুম, অত্যাচার) দেখা দিবে।
তার সময়ে সকল অবৈধ, অন্যায় কাজকে ন্যায় ও বৈধ মনে করা হবে। তার পর সবচেয়ে কাঙ্খিত ব্যাক্তি মুসলমানদের খলিফা ইমাম মাহদী (আঃ) এর আগমন ঘটবে। "
আনোয়ার সাদাতের জুলুম, অত্যাচার)
দেখা দিবে, তারপর আবার দূর্নীতি (অর্থাৎ হোসনি মোবারকের জুলুম, অত্যাচার)
দেখা দিবে, একপর্যায়ে সে মানুষের উপর তরবারি দিয়ে হামলা করতে উৎসাহিত করবে। তারপর আবারো দূর্নীতি (অর্থাৎ আব্দুল ফাত্তাহ আল সিসি এর জুলুম, অত্যাচার) দেখা দিবে।
তার সময়ে সকল অবৈধ, অন্যায় কাজকে ন্যায় ও বৈধ মনে করা হবে। তার পর সবচেয়ে কাঙ্খিত ব্যাক্তি মুসলমানদের খলিফা ইমাম মাহদী (আঃ) এর আগমন ঘটবে। "
[আল মুত্তাকি আল হিন্দিঃ আল বুরহান ফি আলামাতিল মাহদী ফি আখিরুজ্জামান, পৃষ্ঠা - ২৬]
* হযরত আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, শেষ যমানায় পুরো পৃথিবী ব্যাপী একটি যুদ্ধ হবে। এটা হবে দুইটি বড় যুদ্ধের পর তৃতীয় যুদ্ধ এবং এই যুদ্ধে অনেক মানুষ ধ্বংস হবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যে ব্যাক্তি আগুন জ্বালিয়ে দিবে সেই হবে মহান নেতা।

হিজরী ১৩ শতাব্দীর কয়েক দশক পর গ্রীক রাজা সমগ্র বিশ্বের বিপক্ষে যুদ্ধ করবেন এবং আল্লাহ তায়ালা তাকে যুদ্ধের নির্দেশ দিবেন। এর দুই দশক পর জার্মান ভূমি থেকে বিড়ালের নামের সাথে মিল রয়েছে এরকম একজনের (হিটলার)
আবির্ভাব হবে। সে রোমানদের বিপক্ষে চাবুক নিয়ে হাজির হবে এবং লোকজনের নির্যাতন করা শুরু করবে এবং পুরো পৃথিবী নিয়ন্ত্রণ করতে চাইবে। সে সমগ্র বিশ্বের বিপক্ষে যুদ্ধ শুরু করবে, এমনকি উষ্ণ অঞ্চল (আফ্রিকার সাহারা মরু) ও শীতল (রাশিয়ার সাইবেরিয়া) অঞ্চলেও যুদ্ধ করবে। সে যখন যুদ্ধক্ষেত্রকে আগুন দ্বারা পরিপূর্ণ করবেন, আর তখনই সে আল্লাহ তায়ালার শাস্তির মুখোমুখি হবে, সে রাশিয়ান গুপ্ত ঘাতক দ্বারা খুন হবে। তারপর হিজরী ১৩ শতাব্দীর সাথে আরো পাঁচ, ছয়, সাত, আট দশক গণনা করার পর মিশরে একজন ব্যক্তি (জামাল আবদেন নাসের)
আসবে, যাকে আরবরা সুচ্চাউল আরব বা, আরবের সাহসী ব্যাক্তি বলে ভূষিত করবে এবং যাকে "নাসের" বলা হবে। আল্লাহ তায়ালা তাকে দুই বার অবজ্ঞা করবেন, একবার যুদ্ধে তারপর আবার। "নাসের " কখনো বিজয়ের দেখা পাবে না। তখন সমস্ত ক্ষমতার মালিক আল্লাহ তায়ালা একজন কালো ব্যাক্তি (আনোয়ার সাদাত)
কে পাঠাবেন, যার পিতা তার তুলনায় উজ্জ্বল বর্নের। আরব ও মিশরের নেতা মসজিদুল আকসা ছিনতাই কারীর সাথে একটি চুক্তি করবেন। তারপর ইরাকে একজন নিষ্ঠুর শাসকের আবির্ভাব হবে, যে দামেস্কের নিকটবর্তী এলাকায় থাকবে, তার চোখে সামান্য আঘাতের চিহ্ন থাকবে, সেই হল সুফিয়ানী। সে তার শত্রুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে, পুরো পৃথিবী থেকে তার জন্য লোকজন একত্রিত হবে, কারণ তার সাথে আগে প্রতারণা করা হয়েছিল। সুফিয়ানীর জন্য ইসলাম ছাড়া এরচেয়ে ভালো কিছু থাকবে না, তার মধ্যে খারাপ ভালো দুটি জিনিসই থাকবে, যদিও সে মাহদীর সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করবে। তারপর হিজরী ১৪ শতাব্দীর সাথে দুই বা, তিন দশক গণনা করবে, ঐ সময় মাহদীর আবির্ভাব হবে। সে পুরো পৃথিবীর সকলের বিরুদ্ধে, যারা বিপথগামী হয়ে গেছে (খ্রিস্টানরা) এবং যারা আল্লাহ্র ক্রোধের পাত্র (ইহুদীরা) এবং তাদের সাথে ব্যভিচার ও প্রতারণার রানী (আমরিকা)
যার পুরো পৃথিবীকে অবিশ্বাসী ও দ্বিধা বিভক্ত করতে চেষ্টা করে, তারা ইসরা ও মিরাজের ভূমি (ফিলিস্তিন) পর্বতের নিকটে আসবে। তখন ইহুদীরা পৃথিবীতে ভালো অবস্থানে থাকবে, তারা বাইতুল মোকাদ্দাস ও পবিত্র (জেরুজালেম) শহর শাসন করবে। তারা সমুদ্র ও আকাশ পথে তীব্র শীতল অঞ্চল (সাইবেরিয়া) ও তীব্র উষ্ণ অঞ্চল (সাহারা) ছাড়া সবাই তার (মাহদীর) বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে আসবে। মাহদী দেখবে পুরো পৃথিবী তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে এবং সে একই সাথে আল্লাহ্র পরিকল্পনাও দেখবে, যা কাফেরদের ষড়যন্ত্রের তুলনায় অনেক শক্তিশালী। সে দেখবে আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীর শাসন ক্ষমতা তার দিকে ফিরিয়ে দিচ্ছেন। এবং পৃথিবীটা হল একটা গাছের মত, যার মূলে রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। তিনি সকল অবিশ্বাসী জাতিকে কঠিন দুর্যোগে নিক্ষেপ করবেন এবং তাদেরকে শাস্তি দিবেন। কাফেরদের ভূমি, সমুদ্র ও আকাশ পথকে জ্বালিয়ে দিবেন। অবিশ্বাসী জাতির জন্য আকাশ থেকে ক্ষতিকর বৃষ্টি নিক্ষেপ করা হবে এবং আল্লাহ তায়ালা অবিশ্বাসী জাতিদের কে ধ্বংস করে দিবেন।
(আসমাউল মাসালিক লি ইয়াওমিল মাহদীয়া মালিকি লি কুল্লিদ দুনিয়া বি আমরিল্লাহিল মালিক, লেখকঃ কালদা বিন যায়েদ, পৃষ্ঠা -২১৬)
* হযরত নুয়াইম বিন হাম্মাদের আল ফিতান গ্রন্থে মুহাম্মদ ইবনে আলি থেকে হযরত জাফর (রাঃ) বর্ননা করেন, যখন আব্বাসীয় বংশের লোকেরা খোরাসানে আসবে,
তখন পূর্ব দিকে শিংঙ্গার আকৃতির ন্যায় একটি তারকার জন্ম হবে,
তারপর চন্দ্রগ্রহন এবং সূর্যগ্রহণ হবে। তখন অত্যাচারী জেদ করে বসে থাকবে, যতক্ষণ না মিশরে দাড়-কাক (অর্থাৎ বড় কাক) না আসে।
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Hosni_Mubarak

তখন পূর্ব দিকে শিংঙ্গার আকৃতির ন্যায় একটি তারকার জন্ম হবে,
তারপর চন্দ্রগ্রহন এবং সূর্যগ্রহণ হবে। তখন অত্যাচারী জেদ করে বসে থাকবে, যতক্ষণ না মিশরে দাড়-কাক (অর্থাৎ বড় কাক) না আসে।
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Hosni_Mubarak

[ আল মুত্তাকি আল হিন্দিঃ আল বুরহান ফি আলামাতিল মাহদী ফি আখিরুজ্জামান, পৃষ্ঠা - ৩২]
*হযরত দাইলামী তিনি, আবু আলি আল মারদানী থেকে, তিনি আবু জর (রাঃ) থেকে, তিনি বলেন রাসূল (সাঃ) বলেছেন, কুরাইশ বংশের নাক ছিদ্র ওয়ালা এক লোক মিশরে আত্মপ্রকাশ করবে,
সে আক্রান্ত হবে তার ক্ষমতাও ধ্বংস হবে। "
সে আক্রান্ত হবে তার ক্ষমতাও ধ্বংস হবে। "
[ আল মুত্তাকি আল হিন্দিঃ আল বুরহান ফি আলামাতিল মাহদী ফি আখিরুজ্জামান, পৃষ্ঠা - ৩০]
*হযরত কাব (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন মিশরে মাখজুমী গোত্রের একজন ক্ষমতা গ্রহণ করবে, তার পর মাওয়ালী দের একজন, তার পর একজন লম্বা, শক্তিশালী, ও রক্তপিপাশু একজন আসবে,
যে লোক তার বিরোধিতা করবে তাকেই সে ধ্বংস করবে। "
যে লোক তার বিরোধিতা করবে তাকেই সে ধ্বংস করবে। "
[আল মুত্তাকি আল হিন্দিঃ আল বুরহান ফি আলামাতিল মাহদী ফি আখিরুজ্জামান, পৃষ্ঠা - ৩০]











No comments:
Post a Comment